loader image

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ড সঙ্গে ৫ লাখ থেকে ৩০ লাখ টাকার লিমিট, ১৫% বেশি পুরস্কার পয়েন্ট ও বিদেশি মুদ্রায় অনলাইন পেমেন্ট

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ড ৫ লাখ থেকে ৩০ লাখ টাকার লিমিট, ১৫% বেশি পুরস্কার পয়েন্ট এবং বিদেশি মুদ্রায় অনলাইন পেমেন্ট সুবিধা নিয়ে আন্তর্জাতিক ও দৈনন্দিন কেনাকাটাকে সহজ ও সাশ্রয়ী করে

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ডের মূল ফিচার

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ড হল একটি প্রিমিয়াম ক্রেডিট কার্ড, যা বাংলাদেশের শহরজীবী গ্রাহকদের উচ্চ লেনদেন এবং ভ্রমণের চাহিদা মাথায় রেখে তৈরি। কার্ডের ক্রেডিট লিমিট BDT 5,00,000 থেকে BDT 30,00,000 পর্যন্ত মিলতে পারে, ফলে বড় কেনাকাটা বা জরুরি ব্যয়ও সহজে মেটানো যায়।

এই কার্ডে ভারত, নেপাল ও ভূটানসহ বহুমুদ্রায় অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা রয়েছে, ফলে বিদেশি ওয়েবসাইট ও সাবস্ক্রিপশনে বাংলাদেশ থেকে সহজে পে করা যায়। লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ডের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় কেনাকাটা দুটোই স্মুথ হয়।

পুরস্কার পয়েন্ট ও ছাড়প্রোগ্রাম

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ডে প্রতিটি কেনাকাটায় পুরস্কার পয়েন্ট জমা হবে, এবং বর্তমানে পুরস্কার পয়েন্ট সাধারণ কার্ড থেকে ১৫% বেশি প্রদান করা হয়। এই পুরস্কার পয়েন্ট ক্যাশব্যাক, ভাউচার বা বিমান টিকিট রিডিমশনে ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে ব্যয় কমবে ও মূল্য বাড়বে।

কার্ডে বেশ কিছু এক্সক্লুসিভ ছাড় ও ডিলও যুক্ত থাকে—রেস্টুরেন্ট, হোটেল ও অনলাইন শপিং-এ প্রস্তাবিত ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়। লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ড ধারকদের জন্য সিজনাল অফার এবং পার্টনার মঞ্চগুলোর বিশেষ ছাড় নিয়মিত চালু থাকে।

সুবিধা, নিরাপত্তা ও অতিরিক্ত পরিষেবা

এই কার্ডে ৪ জন অতিরিক্ত কার্ডধারক এন্ডোরস করার সুবিধা রয়েছে, ফলে পরিবারে একাধিক সদস্য সহজেই ব্যবহার করতে পারে। লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ডে কনট্যাক্টলেস পে, ২৪/৭ কার্ড সাপোর্ট এবং অনলাইন ট্রানজেকশন মনিটরিং রয়েছে—সব পাবেন বাংলাদেশ-ভিত্তিক সার্ভিস পর্যায়ে।

এছাড়া টাকার আদানপ্রদান ও অনলাইন পেমেন্টে নিরাপত্তার জন্য ভিসার প্রচলিত OTP এবং ফ্রড মনিটরিং ব্যবস্থাও চালু থাকে। বিদেশি মুদ্রায় লেনদেনে রূপান্তর ও চার্জ সম্পর্কিত স্পষ্ট নীতি থাকা গ্রাহকদের জন্য আরামদায়ক।

যোগ্যতা, ফি এবং আবেদনপ্রক্রিয়া

লংকাবাংলা এমারাল্ড প্লাস ভিসা কার্ডের জন্য সাধারণত স্থায়ী চাকরি, নির্দিষ্ট ন্যূনতম আয় এবং পরিচয় প্রমাণ লাগে; বেসিক ডকুমেন্টগুলো ঢাকা বা অন্যান্য শাখায় সহজে জমা দিতে পারবেন। আবেদন অনলাইনে পূরণ করলে প্রাথমিক যাচাই দ্রুত হয় এবং রেখার ওপর নির্ভর করে প্রিমিয়াম সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বার্ষিক ফি, ইন্টারেস্ট রেট এবং অন্যান্য চার্জ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে লংকাবাংলার অফিস বা ওয়েবসাইট দেখুন—এটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তুলনা করে নেওয়া ভালো। এখনই আবেদন করলে লিমিট ও রিওয়ার্ড সুবিধা নিয়ে দ্রুত কাজ শুরু করা যায়।