সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনে কম সুদ, সহজ আবেদন ও ১ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকার সুবিধা

কেন সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন আপনার জন্য সেরা

সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোন বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার সব ধরনের ব্যয় কভার করে—টিউশন, লাইফস্টাইল, হোস্টেল খরচ বা বিদেশে পড়াশোনা। ১,০০,০০০ BDT থেকে ২০,০০,০০০ BDT পর্যন্ত ঋণের সীমা এবং নমনীয় মেয়াদ (১–৫ বছর) শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য উপযোগী।

কম সুদ ও প্রতিযোগিতামূলক শর্তগুলো এই ঋণটিকে টেকসই করে তোলে। অনলাইনে দ্রুত আবেদন ও দ্রুত অনুমোদন প্রক্রিয়ার কারণে ঢাকা কিংবা জেলা পর্যায় উভয় অঞ্চলের পরিবারই সহজে সুবিধা নিতে পারে।

ঋণের মূল বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা

সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনে কম সুদ, নমনীয় কিস্তি এবং টপ-আপ সুবিধা পাওয়া যায়। টপ-আপ সাধারণত ৩ মাস পর নেওয়া সম্ভব, যা অতিরিক্ত খরচের সময় কাজে লাগে। প্রসেসিং ফি সাধারণত 0.50% এবং প্রারম্ভিক নিষ্পত্তি ফিও সীমিত করা আছে।

এই ঋণ টিউশন ফি, আবাসন খরচ, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, এবং চিকিৎসা বীমা পর্যন্ত কভার করে। অভিভাবক হিসেবে আবেদন করলে স্থিরতা ও গ্যারান্টি বাড়ে, ফলে অনুমোদনের সম্ভাবনাও বেশি।

আবেদনযোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আবেদনকারী ছিলেন ছাত্রের পিতা-মাতা বা আইনী অভিভাবক—বয়স সাধারণত ২২ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হলে সুবিধা হয়। মাসিক আয়, চাকরির স্থিতিশীলতা এবং পূর্ববর্তী আর্থিক দায়িত্ব বিবেচনা করা হয়।

প্রয়োজনীয় নথিতে NID/স্মার্ট কার্ড কপি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, আয় সনদ, সর্বশেষ ইউটিলিটি বিল এবং যদি থাকে শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রমাণ যোগ করতে হবে। সিটি ব্যাংকের পুরোনো গ্রাহক হলে প্রক্রিয়া আরও দ্রুত হয়।

আবেদন প্রক্রিয়া ও দ্রুত অনুমোদন

সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট লোনের জন্য অনলাইনে আবেদন করা সবচেয়ে সহজ: ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে “ঋণ পণ্য” থেকে ফরম পূরণ করুন। প্রয়োজনীয় কাগজ আপলোড করলেই প্রাথমিক যাচাই শুরু হয় এবং দ্রুত অনুমোদন জানানো হয়।

অফলাইনে শাখায় গিয়ে বা মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধার মাধ্যমেও আবেদন করতে পারবেন। অনুমোদনের পর কিস্তি ও রেমিট্যান্স সেটআপ দ্রুত করা যায়—এই দ্রুততার কারণে সময়নিষ্ঠ কোর্স ফি জমা দেওয়ার চাপ কমে। এখনই আপনার নিকটস্থ শাখায় বা অনলাইনে আবেদন করুন এবং উচ্চশিক্ষার পথে আর্থিক বাধা সরান।