স্বপ্নের গাড়ি এখনই পেতে ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোন ৫০% পর্যন্�� ফাইন্যান্স ও ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত সুবিধা
ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোন নিয়ে ৫০% পর্যন্ত ফাইন্যান্স ও ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত সুবিধায় কম কাগজপত্রে সহজ কিস্তি এবং দ্রুত অনুমোদনের মাধ্যমে স্বপ্নের গাড়ি ঘরে আনুন
ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোন: দ্রুত স্বপ্নের গাড়ি পাবার রাস্তায়
ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোন বাংলাদেশের বাজারে হাতের কাছে সহজ ফাইন্যান্স অর্থাৎ ৫০% পর্যন্ত ফাইন্যান্স এবং সর্বোচ্চ ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন সিলিং দেয়। নতুন বা রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনার জন্য এই লোনটি সাজানো হয়েছে যাতে নগদের চিন্তা ছাড়া আপনি কিস্তিতে গাড়ি নিতে পারেন।
ঋণের মেয়াদ সাধারণত ১২ থেকে ৭২ মাস পর্যন্ত থাকে এবং দ্রুত অনুমোদনের জন্য কাগজপত্রও সীমিত রাখা হয়েছে। স্থানীয় বাস্তবতা মাথায় রেখে আবেদন প্রক্রিয়া সরল করা হয়েছে, ফলে ঢাকার বাইরে থেকেও আবেদন করা যায় সহজে।
শর্তাবলী, সুদের হার ও ফি
ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোনে সুদের হার এবং আনুষঙ্গিক ফি বাজার অনুসারে প্রতিযোগিতামূলক রাখা হয়; নির্দিষ্ট হার নির্ভর করবে ঋণের মেয়াদ, কিস্তি পরিকল্পনা ও ব্যক্তিগত ক্রেডিট প্রোফাইলের ওপর। সাধারণভাবে উক্ত লোনে স্থিতিশীল কিস্তি এবং অতিরিক্ত চার্জের তথ্য আগে থেকে জানানো হয়।
ফি ও চার্জ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা নিতে ব্যাংকের শাখা বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেখুন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টমাইজড পেমেন্ট প্ল্যান চান। স্থানীয় কাস্টমার সার্ভিস আপনাকে কিস্তি গঠন ও এমার্জেন্সি রিক্রেন্টিং অপশনগুলো ব্যাখ্যা করবে।
যোগ্যতা ও দরকারি কাগজপত্র
আবেদনের জন্য সাধারণ যোগ্যতা: বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে, ন্যূনতম মাসিক আয় প্রায় BDT ২৫,০০০ (বেতনভুক্ত) বা BDT ৩৫,০০০ (স্ব-নিয়ুক্ত/ব্যবসায়ী)। কাজের স্থায়িত্ব এবং আয়ের প্রমাণ দেখাতে সাম্প্রতিক ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও স্যালারি স্লিপ দরকার।
প্রয়োজনীয় কাগজে সাধারণত: জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, গাড়ির কোটেশন, গত ১ বছরের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট এবং ব্যবসায়ীদের জন্য ট্যাক্স রিটার্ন/ভ্যাট কাগজপত্র। গ্যারান্টার থাকলে তার পরিচয়পত্রও যুক্ত করতে হয়।
কেন বেছে নেবেন ব্র্যাক ব্যাংক অটো লোন?
ব্র্যাক ব্যাংক অ্যাসেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও স্থানীয় ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের কারণে গ্রাহকরা সহজে শাখায় গিয়ে তথ্য পেতে পারেন। ৫০% পর্যন্ত ফাইন্যান্স এবং ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন সিলিং বড় গাড়ি বা প্রিমিয়াম মডেল কেনার ক্ষেত্রেও সহায়ক।
দ্রুত অনুমোদন, নমনীয় কিস্তি পরিকল্পনা এবং স্থানীয় ভাষায় কাস্টমার সার্ভিস পাওয়া যায়—যা বাংলাদেশি ক্রেতাদের জন্য বড় সুবিধা। নিজের বাজেট অনুযায়ী কিস্তি নির্ধারণ করে এখনই আবেদন করুন এবং স্বপ্নের গাড়ি নিয়ে ঘরে ফিরুন।




























